ফলো থ্রুতে বল আটকাতে গিয়ে গোড়ালিতে মারাত্মক চোট পান ভারতীয় ক্রিকেট দলের সহ অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, হার্দিককে স্ক্যান করাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্ক্যান করানোর পরই আসল অবস্থা বোঝা যাবে।
বৃহস্পতিবার
শুরুটা ধীরস্থির ভাবে করলেও ৫ ওভার পর থেকে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার
লিটন দাস ও তানজীদ হাসান তামিম। বিশেষ করে জুনিয়র তামিম ছিলেন আক্রমণাত্মক ভূমিকাতে।
বাংলাদেশ ইনিংসের নবম ওভারে বল করতে আসেন হার্দিক। দ্বিতীয় বলে লিটনের হাতে চার খান। হার্দিকের তৃতীয়
বলটি স্টেট ড্রাইভ খেলেন লিটন। কিন্তু সেই বলটা পা দিয়ে আটকাতে গিয়েছিলেন হার্দিক। ঠিক সেইসময় তাঁর গোড়ালিতে মোচড় লাগে। সঙ্গে সঙ্গে যন্ত্রণায় ছটফট করতে শুরু করেন ভারতের এই অলরাউন্ডার। প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
কিন্তু বল হাতে নেওয়ার পর হাটতেই পারছিলেন না। ফলে পুরো ওভার বল না করেই খোঁড়াতে খোঁড়াতে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন হার্দিক। তাঁর
বাকি তিন ওভার শেষ করে বিরাট কোহলি। ২০১৭ সালে কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে শেষবার বল করেছিলেন বিরাট। তারপর আবার ২০২৩ সালে তাঁকে বল করতে দেখা গেল।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে এশিয়া কাপ খেলতে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন হার্দিক। সে বার অবশ্য তার চোট ছিলো পিঠে। সেই চোট সারিয়ে মাঠে ফিরতে লম্বা সময় লেগেছিলো। এ বার পায়ের কতদিনের জন্য ছিটকে যান সেটাই দেখার বিষয়। যদিও এই মুহুর্তে
কিছু বলা যাচ্ছে না। স্ক্যান রিপোর্ট পাওয়ার পরই আসল অবস্থা বোঝা যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন